১৫ ফেব্রুয়ারি শনিবার সকালে উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের রতনপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশংকাজনক। ঘটনার পর শনিবার সন্ধ্যায় কাঁচপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি (বাপসা) সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন বাদী হয়ে সোনারগাঁ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
সোনারগাঁ থানায় দায়ের করা অভিযোগ থেকে জানা যায়, উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের রতনপুর গ্রামের বাসিন্দা ও কাঁচপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি (বাপসা) সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেনের কাছে একই গ্রামে কালামের ছেলে রিমন ও সাইফুল গ্রামে নাচ গানের আয়োজনের জন্য তার কাছে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। দাবীকৃত চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় শনিবার সকালে রিমনের নেতৃত্বে কালাম, সাইফুল, নিজাম, নয়ন, রাসেল, মাসুদ, ফাহিমসহ ২০-২৫ জনের একটি দল দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বাড়ির সামনে দেলোয়ারের উপর অতর্কিত হামলার চালায়। এসময় তার ডাক চিৎকারে বাড়ির লোকজন এগিয়ে আসলে তাদের উপর হামলা চালায়। হামলায় আহসান মোল্লা হাসান, রাব্বি, ইউনুস আলী, শাহ আলী, ইমন, জয়নব নেছা ও ফাহিম আহত হয়। আহতদের সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে সৌদী প্রবাসী আহসান মোল্লা হাসানের অবস্থা আশংকাজনক। ঘটনার পর কাঁচপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি (বাপসা) সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন বাদী হয়ে সোনারগাঁ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে অভিযান চালিয়ে ২টি কুড়াল ও একটি ছোড়া উদ্ধার করে।
সোনারগাঁ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শাহাজউদ্দিন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, একদল সন্ত্রাসী নাচ-গানের অনুষ্ঠানের চাঁদা না দেয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে হামলা চালিয়ে ৭ জনকে আহত করে।
সোনারগাঁ থানার ওসি মনিরুজ্জামান বলেন,একই পরিবারের উপর হামলার ঘটনায় অভিযোগ গ্রহন করা হয়েছে। তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে যুবকদের নাচ ও গানের জন্য দাবিকৃত চাঁদা না দেওয়ায় একই পরিবারের ৭ জনকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করেছে চাঁদাবাজরা।
১৫ ফেব্রুয়ারি শনিবার সকালে উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের রতনপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশংকাজনক। ঘটনার পর শনিবার সন্ধ্যায় কাঁচপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি (বাপসা) সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন বাদী হয়ে সোনারগাঁ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
সোনারগাঁ থানায় দায়ের করা অভিযোগ থেকে জানা যায়, উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের রতনপুর গ্রামের বাসিন্দা ও কাঁচপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি (বাপসা) সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেনের কাছে একই গ্রামে কালামের ছেলে রিমন ও সাইফুল গ্রামে নাচ গানের আয়োজনের জন্য তার কাছে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। দাবীকৃত চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় শনিবার সকালে রিমনের নেতৃত্বে কালাম, সাইফুল, নিজাম, নয়ন, রাসেল, মাসুদ, ফাহিমসহ ২০-২৫ জনের একটি দল দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বাড়ির সামনে দেলোয়ারের উপর অতর্কিত হামলার চালায়। এসময় তার ডাক চিৎকারে বাড়ির লোকজন এগিয়ে আসলে তাদের উপর হামলা চালায়। হামলায় আহসান মোল্লা হাসান, রাব্বি, ইউনুস আলী, শাহ আলী, ইমন, জয়নব নেছা ও ফাহিম আহত হয়। আহতদের সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে সৌদী প্রবাসী আহসান মোল্লা হাসানের অবস্থা আশংকাজনক। ঘটনার পর কাঁচপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি (বাপসা) সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন বাদী হয়ে সোনারগাঁ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে অভিযান চালিয়ে ২টি কুড়াল ও একটি ছোড়া উদ্ধার করে।
সোনারগাঁ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শাহাজউদ্দিন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, একদল সন্ত্রাসী নাচ-গানের অনুষ্ঠানের চাঁদা না দেয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে হামলা চালিয়ে ৭ জনকে আহত করে।
সোনারগাঁ থানার ওসি মনিরুজ্জামান বলেন,একই পরিবারের উপর হামলার ঘটনায় অভিযোগ গ্রহন করা হয়েছে। তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
প্রকাশক ও সম্পাদকঃ মোঃ পলাশ শিকদার