সকালবিডি টুয়েন্টিফোর ডটকমঃ স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীর আলোচনায় চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান জিন্নাহ বলেন ‘স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীর অর্জন উন্নয়নশীল বাংলাদেশ’।
সনমান্দী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান জিন্নাহ বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণার মাধ্যমে শুরু হয় পাকিস্তানি শাসকের বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধ। জাতির পিতার নেতৃত্বে বাঙালি পরাধীনতা থেকে মুক্তি লাভ করে। আজ আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করছি। এবছরই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছি।
চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান জিন্নাহ আরও বলেন, গত ১২ বছরে বাংলাদেশ স্বাস্থ্য, শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, মাথাপিছু আয়, অবকাঠামো উন্নয়ন, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও গড় আয়ু বৃদ্ধিতে অসামান্য অর্জন। যা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হচ্ছে। এটাই আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীর অর্জন। আজকের শিশুরা ২০৪১ সালের উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে ভূমিকা রাখবে ও প্রতিষ্ঠিত হবে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা।
চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান জিন্নাহ শুক্রবার (২৬ মার্চ) সোনারগাঁ উপজেলার সনমান্দী ইউনিয়ন বঙ্গবন্ধু লাইব্রেরীতে জাহিদ হাসান জিন্নাহ সমর্থক গোষ্ঠীর আয়োজনে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়ার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
সনমান্দী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান খন্দকার আমিনুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা জহিরুল ইসলাম খোকন, সনমান্দী ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতি জামাল হোসেন, ঈমানেরকান্দী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি মোশারফ হোসেন মিলন, আওয়ামী নেতা খোরশেদ মোল্লা, সনমান্দী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সোলাইমান হোসেন সুজন।
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হাফেজ সোহান মোল্লা, সোনারগাঁ উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্নসাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানা, উপসাংস্কৃতিক সম্পাদক তরিকুল ইসলাম, আইন বিষয়ক সম্পাদক সজিব আহমেদ সহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা বলেন, জাতির পিতা এদেশের মানুষকে শোষণ ও বঞ্চনা মুক্ত করেন। জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছি। যা আমাদের অসামান্য অর্জন।
স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে জাহিদ হাসান জিন্নাহ সমর্থক গোষ্ঠী আয়োজনে প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় ও আতশবাজি ফোটানো হয়।