সকালবিডি টোয়েন্টিফোর ডটকমঃ নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার জামপুর ইউনিয়নের তালতলা পল্লী বিদ্যুতের পাওয়ার হাউজের সাথে জমি দখল ও বালু ভরাটের ভিত্তিহীন অভিযোগ করেছেন আব্দুল গাফফারের বিরুদ্ধে, অভিযোগকারী আব্দুল বাতেনের অভিযোগ সরজমিনে তদন্ত করে সোনারগাঁও থানা আওতাধীন তালতলা তদন্ত কেন্দ্র অফিসার ইনচার্জ জাকির রাব্বানী জানান, অভিযোগের বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, বালু ভরাট করা জমিটি কোন ব্যক্তি মালিকানা আওতাধীন নয়। জমিটি সরকারি রেলওয়ের জায়গা। মদনপুর টু আড়াইহাজার মহাসড়কের আশেপাশের সকল জমি সরকার রেলওয়ের জমি। রেলওয়ের সড়কের পাশে যাদের ব্যাক্তি মালাকানা জমি রয়েছে, প্রত্যেক জমির মালিক তাহাদের সামনে থাকা রেলওয়ের জমি ভোগ দখল আছে। কিন্তুু চিরস্থায়ী কোন বাসভবন বা চিরস্থায়ী কোন স্থাপনা করার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। ঢাকা
কমলাপুর রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে জানা যায়, মদনপুর টু আড়াইহাজার মহাসড়কের পাশে বর্তমানে রেলেওয়ের সকল জমির লিজ বাতিল করা হয়েছে, রাস্তা প্রশস্ত করার কাজ চলমান আছে বিধায়।
ভুক্তভোগী মোঃ আব্দুল গাফফার জানান, অভিযোগকারি বাতেন গং আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ভাবে জমি দখলের অপপ্রচার চালাচ্ছেন। বাস্তবে রেলওয়ে মহাসড়কে পাশ ছারিয়ে আমার নিজস্ব ব্যাক্তি মালিকানা জমি ভোগ দখলে রয়েছি। বিগত ১ বছর পূর্বে ১৪ শতক জমি যাহা ক্রয় সূত্রে আমি মালিক। আমার জমিতে যাতায়াত একমাত্র উপায় রেলওয়ে মহাসড়ক পাশে ডাল ভরাট করে রাস্তা নির্মাণ করা, চলাচলের উদ্দেশ্যে। রেলওয়ে মহাসড়কের আশেপাশের অধিকাংশ কোম্পানিগুলো রাস্তা পাশের জমি মাটি ভরাট করে রাস্তা নির্মাণ করে চলাচল করিতেছে।
উক্ত বিষয় একদল কুচক্রী মহল আমার কাছে চাঁদা দাবি করেছিল, চাঁদার টাকা না দেওয়ার কারনে বিভিন্ন ভাবে আমাকে হয়রানি করে যাচ্ছে।