আইয়ুব বাচ্চুর হার্টের কার্যক্ষমতা মাত্র ৩০ শতাংশ ছিলো বলে দাবি করেছেন স্কয়ার হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. মির্জা নাজিম উদ্দিন। বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে হাসপাতাল প্রাঙ্গনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে, সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে আইয়ুব বাচ্চুকে মৃত ঘোষণা করেন স্কয়ার হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা।
সঙ্গীত শিল্পী আইয়ুব বাচ্চু দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগে ভুগছিলেন দাবি করে সংবাদ সম্মেলনে ডা. মির্জা নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘আইয়ুব বাচ্চুর হার্টের কার্যক্ষমতা ছিল ৩০ শতাংশ। নরমালি থাকে ৭০ শতাংশ। ওনার ছিল ৩০ শতাংশ। যার জন্য ওনি বার বার হাসপাতালে ভর্তি হতে হতো।’
‘সবশেষ তিনি (আইয়ুব বাচ্চু) স্কয়ার হাসপাতালে এসেছিলেন ‘ফুসফুসে পানি নিয়ে’
তিনি আরো বলেন, ‘আজ সকালে আবারো হৃদযন্ত্রে আক্রান্ত হন আইয়ুব বাচ্চু। গাড়ি চালকের বক্তব্য অনুযায়ী ওনার মুখ দিয়ে ফেনা বের হচ্ছিলো। এর অর্থ হলো হার্টের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে মুখ দিয়ে পানির মত অর্থাৎ ফেনা বের হচ্ছিল। যেটাকে আমরা হার্টফেলও বলে থাকি। হাসপাতালে নিয়ে আসার পথে নিজ গাড়িতেই তার মৃত্যু হয়।’
প্রকাশক ও সম্পাদকঃ মোঃ পলাশ শিকদার