পাবনা প্রতিনিধি:মোঃ সবুজ হোসেন:
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শরিকদলগুলোর মধ্য থেকে ১৯ প্রার্থী ধানের শীষের মনোনয়ন পেয়েছেন।
তার মধ্যে গণফোরামের সাতজন। দলটির সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু ঢাকা-৭, নির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরী ঢাকা-৬, এএইচএম খালেকুজ্জামান ময়মনসিংহ-৮, রেজা কিবরিয়া হবিগঞ্জ-১, অধ্যাপক আবু সাইয়িদ পাবনা-১, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর মৌলভীবাজার-২ ও মেজর জেনারেল (অব.) আমসা আমিন কুড়িগ্রাম-২ ধানের শীষের মনোনয়ন পেয়েছেন।
নাগরিক ঐক্য পেয়েছে পাঁচটি আসন। দলটির আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বগুড়া-২, এসএম আকরাম নারায়ণগঞ্জ-৫, শাহ রহমাতুল্লাহ রংপুর-১, মোফাখারুল ইসলাম রংপুর-৬ ও জেএম নুরুল রহমান জাহাঙ্গীর বরিশাল-৪ থেকে ধানের শীষের মনোনয়ন পান।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) পেয়েছে পাঁচটি আসন। দলের সভাপতি আসম আব্দুর রব লক্ষ্মীপুর- ৪, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক রতন কুমিল্লা-৪, সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন ঢাকা-১৮, ড. সাইফুল ইসলাম কিশোরগঞ্জ-৩ ও নুরুল ইসলাম মাল শরীয়তপুর-১ থেকে ধান পেয়েছেন। আর বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন দলটির সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন।
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ পেয়েছে দুইটি আসন। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়ন বাতিল হওয়ায় তার মেয়ে ব্যারিস্টার কুড়ি সিদ্দিকী টাঙ্গাইল-৮ আসন থেকে ধানের শীষের প্রার্থী হবেন। অপর আসনটি টাঙ্গাইল-৪। এ আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ থেকে দু’জন প্রার্থী আছেন। একজন কাদের সিদ্দিকীর ভাই আজাদ সিদ্দিকী অপরজন ইঞ্জিনিয়ার লিয়াকত আলী। এদের মধ্যে যেকোনো একজন ধানের শীষ প্রতীক পাবেন। এটা রোববার (০৯ ডিসেম্বর) সিদ্ধান্ত হবে।
ঐক্যফ্রন্টের বিভিন্ন নেতার সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য পাওয়া গেছে। রাতে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সন্ধ্যা ৭টায় আসম রব, মাহমুদুর রহমান মান্না চিঠি নিয়ে চলে যান। অপরদিকে, গণফোরাম ও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ নেতারা গুলশান কার্যালয়ে অবস্থান করছেন চিঠি নেওয়ার জন্য।