আবার ও রাস্তা পার হওয়ার সময় ইউনিভার্সিটি ছাত্রের প্রাণ কেড়ে নিল সু-প্রভাত গাড়ির ড্রাইভার
বসুন্ধরা রোডে এ ঘটনা ঘটে সকাল ৭ টার সময়।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায় শু-প্রভাত গাড়ি ছাএটির মাথার উপর দিয়ে দ্রুত গতিতে চালিয় চলে যায়।
ঘটনাস্থলে মারা যান।
ওই সময় ওই ছাত্রটি রাস্তা পার হয়ে ইউনিভার্সিটির পথে যেতে চেয়েছিল।
এ সময় গুলিস্তান থেকে ছেড়ে আসা সুপ্রভাত গাড়িটি অন্য একটি বাসের সাথে পাল্লা দিয়ে চালানোর সময় এর ছাত্র এর উপর দিয়ে দ্রুত গতিতে চলে যায় চালিয়ে।
ও ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়
পরে সাধারন জনগন গাড়িটিতে আটক করে এবং বিক্ষুব্ধ জনতা এবং ছাত্র ছাত্রী রাস্তা বন্ধ করে দেয় এসময় এয়ারপোর্ট থেকে বিশ্বরোড হয়ে এবং গুলশান থেকে এয়ারপোর্ট রাস্তা সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেয় বিক্ষুব্ধ জনতা এবং তারা স্লোগান দিয়ে তাকে ছাত্রছাত্রীরা উই আর জাস্টিস।
সাধারণ ছাত্র-ছাত্রী এবং জনগনের মনে একটাই প্রশ্ন কবে এই দুর্ঘটনার শিকার থেকে তারা মুক্তি পাবেন
বাসা থেকে বের হলে আজকাল মানুষের জীবনের কোন নিশ্চয়তা নেই।
চালকরা বেপরোয়া হয়ে গাড়ি চালাচ্ছে দ্রুত গতিতে গাড়ি চালাচ্ছে একটি গাড়ি। আরেকটি গাড়িকে ওভারটেক করে যাচ্ছে আরেকটি গাড়ি, এতে ড্রাইভার ঠিক বেঁচে যাচ্ছে তবে সাধারণ জনগণের জীবন চলে যাচ্ছে।
কবে এই অভিশপ্ত ড্রাইভার এর হাত থেকে মুক্তি পাবে সাধারণ জনগণ ছাত্র-ছাত্রী সাধারণ জনগণ তাদের একটাই প্রশ্ন।
- তবে কি আমরা সাধারন জনগন তাদের হাতে জিম্মি এ ধরনের কথা বলেছেন এক পথচারী।
- এরা এতটাই বেপরোয়া যে একজন যাত্রী গাড়িতে তোলার জন্য একটি গাড়ি আরেকটি গাড়ির সাথে পাল্লা দিয়ে চালিয়ে থাকে তবে প্রশাসন যেন এ দিকে নীরব ভূমিকা পালন করছে।তারা যদি ড্রাইভারকে ধরে উপযুক্ত শাস্তি প্রদান করে তাহলে তারা রাস্তায় বেপরোয়া গাড়ি চালানোর আগে অন্ততপক্ষে একটু চিন্তা-ভাবনা করবে। সাধারণ জনগণের একটাই দাবি প্রশাসন যেন এই রকম অপরাধের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়।
- সাধারণ জনগণের দাবি যদি ড্রাইবার এক্সিডেন্ট করার সাথে সাথে ওদেরকে ধরে সাথে সাথে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয় তাহলে মনে হয় এ ধরনের দুর্ঘটনা রোধ করা সম্ভব।
- তবে আর যেন অল্পতে সড়ক দুর্ঘটনায় চলে না যায় কোন মায়ের সন্তানের জীবন।
- রিপোটার তানজির আহম্মেদ সানি তপদার