প্রতিহিংসার স্বীকার আস্থাভাজন খোকন মেম্বার।

 

 

 

নিজস্ব রিপোর্টার চাঁদপুর প্রতিনিধি মতলব উত্তর:

প্রতিহিংসার স্বীকার আস্থাভাজন খোকন মেম্বার।

মতলব উত্তর উপজেলার ১২নং ফরাজীকান্দি ইউনিয়নের আমিনপুর গ্রামের মৃত আব্দুল কাদির প্রধানের ছেলে মোঃ খোকন প্রধান। ১৯৭৬ সালের ৫ই আগষ্ট জন্ম গ্রহন করেন তিনি। ১৯৯৪ সালে ঐতিহ্যবাহী নাউরী আহম্মদীয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি সম্পন্ন করেন এবং ১৯৯৭ সালে মতলব ডিগ্রী কলেজ থেকে এইচএসসি সম্পন্ন করেন গুণী এ ইউপি সদস্য। ডিগ্রী অধ্যয়নরত অবস্থায় ১৯৯৮ সালে প্রবাসে চলে যান জীবন সংগ্রামে। ২০০২ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন প্রিয় এ মেম্বার। প্রবাস জীবনের কর্মযজ্ঞ শেষ করে নিজ মাতৃভুমিতে অবস্থানকালে ২০১১ সালে ১২নং ফরাজীকান্দি ইউনিয়নাধীন ১নং ওয়ার্ড (সাবেক রামদাশপুর) থেকে কাস্টকৃত ভোটের ৮৫% ভোট পেয়ে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হন। সততা কর্মদক্ষতা, জনসেবার কারনে ধীরে ধীরে স্থানীয় জনগনের কাছে আস্থারপ্রতীর হিসেবে হৃদয়াসনে জায়গা করে নেন। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৬ সালে উক্ত ওয়ার্ড থেকে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হন প্রিয় খোকন মেম্বার। ২০১৭ ও ২০১৯ সালে তার পঠিত ঐতিহ্যবাহী নাউরী আহম্মদীয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে কার্যনির্বাহী সদস্য নির্বাচিত হন এ জনপ্রতিনিধি। তিন সন্তানের জনক প্রিয় মেম্বার এর সাফল্যে ইর্ষান্বিত হয়ে একটি মহল তাকে হেয় করার চেষ্টা চালাচ্ছে। বড়হলদিয়া গ্রামের প্রধান খালের পাশ দিয়ে আসা সড়কের সংস্কার কাজ চলছে। কাজটির দ্বায়িত্বে আছেন ১,২ ও ৩নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার তফুরা আক্তার বুলু। ১৬ ফুট প্রসস্থ সড়কের কাজ করতে গিয়ে স্থানীয় হালিমা বেগমের বাধার মুখে পরেন বুলু মেম্বার। হালিমা বেগম, হালিমা বেগমের ছেলে ইব্রাহীম ও মজিবুর রহমান মোল্লা (১নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ সভাপতি) মারধর করতে চান বুলু মেম্বারকে । পরিস্থিতি বুলু মেম্বারের নিয়ন্ত্রনের বাহিরে চলে গেলে শরানাপন্ন হন খোকন মেম্বারের। খোকন মেম্বার এসে বুলু মেম্বারকে নিয়ে স্থানীয় গন্যমান্য লোকজনের সহযোগিতায় হালিমা বেগমের ১৬ফুট সড়কের সিমানায় থাকা পায়খানা ভেঙ্গে দেন। উক্ত ঘটনার সূত্র ধরে একটি মহল হালিমা বেগমকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে অপপ্রচার চালোনোর জন্য কোর্টে মামলা করেন খোকন মেম্বারের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের। মামলায় যিনি অভিযুক্ত তিনি হালিমা বেগম নন, তার বাড়ি মুন্সিগঞ্জে। মুন্সিগঞ্জ থেকে আগত মহিলা নারী নির্যাতনের মামলা করে আবার ইতিমধ্যে সৌদিআরব চলে গেছেন। রহস্যময় চক্রান্তের নাটের গুরু হালিমা বেগম কেন বাদী না হয়ে তার কাছে আসা অনাত্মীয় আগুন্তুক এক মহিলার মাধ্যমে মামলা ঠুকে দিলেন? কারা করছে অন্তরালে নাটকের দৃশ্যায়ন? নির্দোশ খোকন মেম্বার এর বিরুদ্ধে চক্রান্তকারীদের মুখোশ উন্মোচন হওয়া প্রয়োজন। ২০১৬ সালে ২৭শে জুন হালিমা বেগমের গুনধর পুত্র বিশিষ্ট ইয়াবা ব্যবসায়ী ইব্রাহীমকে আনন্দবাজারে ইয়াবা বিক্রি ও বহনরত অবস্থায় যুবকরা ধরে তাকে খোকন মেম্বারের সহায়তায় পুলিশে সোপর্দ করেছিলেন। ইয়াবা ব্যবসায়ী ইব্রাহীমের মা হালিমা বেগমের অনৈতিক কর্মকান্ডের ঘটনায় স্থানীয় মানুষজন অতিষ্ট। অনেক ভাবে চেষ্টা সত্ত্বেও হালিমা বেগমের অনৈতিক কর্মকান্ড ও ছেলের ইয়াবা ব্যবসা কোনটাই বন্ধ হয়নি এখনো পর্যন্ত। এলাকাবাসী অতিষ্ট হয়ে আছে মা ছেলের অনৈতিক ব্যবসায়ীক তান্ডবে। সেই মা ছেলে মামলায় বাদী না হয়ে শাক্ষী হয়ে উঠে পরে লেগেছেন খোকন মেম্বারের বিরুদ্ধে। একটি অনলাইন সংবাদ মাধ্যম ঘটা করে নারী নির্যাতনের বানোয়াট বর্ণনা দিয়ে খবর প্রচার করেছেন অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে, এতে স্পষ্ট দায়ী করা হয়েছে খোকন মেম্বারকে। অথচ ৪০ বছরের ইতিহাসে নারী ঘটিত কোন কেলেংকারী নেই প্রিয় এ মেম্বারের বিরুদ্ধে। তাই অনুরোধ, মামলার সঠিক তদন্ত করে প্রকৃত রহস্য উদঘাটন করে খদের বেড়ালকে বের করে আনার জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি এবং অন্তরালের খলনায়কদের বের করে এনে তাদের শাস্তি দাবী করছি সেই সাথে খোকন মেম্বাররের বিরুদ্ধে আনিত মিথ্যা অভিযোগের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। পুরো রহস্যময় ঘটনার সুষ্ঠ নিরপেক্ষ তদন্ত কামনা করছি।

 

সকাল বিডি 24 এর রিপোর্টার সরোজমিনে গিয়ে জানতে পারে খোকন প্রধান  মেম্বার একজন জনপ্রিয় ব্যক্তি সরকারি কাজের জন্য রাস্তা খালি করতে গেলে কিছু ঝামেলার কারণে উক্ত ব্যক্তির নামে মিথ্যে মামলা এবং অপবাদ দেওয়া হয়েছে।

এলাকাবাসী এ ধরনের মিথ্যা মামলার প্রতিবাদ জানিয়েছে এবং দোষীদের শাস্তি দাবি করছে এলাকার মানুষ বিক্ষোভে ফেটে উঠেছে।

 

খোকন মেম্বার একজন খুবই সাধারণ জীবন যাপন করার মত মানুষ। মানুষের উপকার করার জন্য তিনি সর্বদা নিয়োজিত থাকেন। গরিব মানুষের উপকার করতে গিয়ে আজকে তিনি এই অপবাদের শিকার হন।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

error: Content is protected !!