সংসদে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের অসুস্থতার কারণে প্রধানমন্ত্রী বাজেট উপস্থাপন করছেন। বাজেটের আকার ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা।
যেসব পণ্যের দাম বাড়ছে: আমদানিকৃত চিনি, গুঁড়ো দুধ, পার্টিকেল বোর্ড, সিগারেট, গুল, জর্দ্দা, মধু, মোটরসাইকেল, মোবাইল ফোন, ব্যক্তিগত গাড়ির রেজিস্ট্রেশন, রুট পারমিট, ফিটনেস সনদ, মালিকানা গ্রহণ ও নবায়ন, ব্যক্তিগত বিমান ও হেলকপ্টার।
যেসব পণ্যের দাম কমছে: চিকিৎসা সরঞ্জাম, রাইস কুকার, ওয়াশিং মেশিন, ব্লেন্ডার, খেলনা, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, এলইডি টেলিভিশন, প্লাস্টিক রিসাইক্লিং, কৃষি যন্ত্রপাতি, পাউরুটি ও বনরুটি, হাতে তৈরি কেক ও বিস্কুট, দেশে উৎপাদিত লিফট, রেফ্রিজারেটর, এসি, মোটর, অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র, রপ্তানিমুখী পোশাক, ক্যান্সারের ওষুধ।
এছাড়া এডিপি: ২ লাখ ২ হাজার ৭২১ কোটি টাকা। ঘাটতি ১ লাখ ৪৫ হাজার ৩৮০ কোটি টাকা।
জিডিপি প্রবৃদ্ধি লক্ষ্য: ৮.২%; মূল্যস্ফীতি ৫.৫%; পরিচালন ব্যয়: ৩ লাখ ১০ হাজার ২৬২ কোটি টাকা।
মোট রাজস্ব আদায় লক্ষ্য: ৩ লাখ ৭৭ হাজার ৮১০ কোটি টাকা; এনবিআর-এর রাজস্ব আদায়: ৩ লাখ ২৫ হাজার ৬শ কোটি টাকা।
বৈদেশিক ঋণ: ৬৮ হাজার ১৬ কোটি টাকা; ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে অর্থায়ন: ৪৭ হাজার ৩৬৪ কোটি টাকা; সঞ্চয়পত্র ও অন্যান্য উৎস থেকে ২৯ হাজার ৯৯৯ কোটি টাকা।
মোবাইল ফোন কোম্পানির টার্নওভার কর ২%; ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত টার্নওভার ভ্যাটমুক্ত।
১০% করে অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে কালো টাকা বিনিয়োগ। হ্রাসকৃত হারে অপ্রদর্শিত আয়ে ফ্ল্যাট ও অ্যাপার্টমেন্ট কেনার সুযোগ। সম্পদের সারচার্জ বেড়ে ৩ কোটি।
স্টাফ রিপোর্টার নাজমুল হাসান