দীর্ঘ ২ যুগেরও বেশী সময় ধরে ছাত্রদল কাউন্সিলবীহিনভাবে চলছে।
আজ এতগুলো বছর পর এসে কাউন্সিল হচ্ছে ছাত্রদলের।
কিন্তু এতগুলো বছর যাবত কেন করা হলো না কাউন্সিল।
এতগুলো বছর যাবত যেসব মানুষগুলো ছাত্রদল হয়ে বিএনপির অতন্দ্র প্রহরী হয়ে থাকলো তাদের কি মূল্যায়ন হলো?
প্রশ্নগুলো সোনারগাঁ থানা ছাত্রদল কর্মী আবুল হাসনাতের।
তিনি এছাড়াও আরো বলেন,
ইসহাক সরকারের মতো ছাত্রনেতাদেরকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নশীল না হওয়াতে করা হয়েছে অবমূল্যায়ন, বিবাহিত সংজ্ঞা দিয়ে জাঁদরেল ছাত্র নেতাদের করা হচ্ছে তুচ্ছ, তাচ্ছিল্য।
অথচ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বারান্দায় না যাওয়া মানুষগুলোকে এখন ঠিকই রাখা হচ্ছে কাউন্সিলের লিস্টে।
তাহলে কি দোষ ছিলো ইসহাক সরকারের?
দলের কাছ থেকে কিছু পাওয়ার আশায় হয়তো কাজ করেন নি,
কিন্তু দল নিজ থেকে তাকে ও তার কর্মকে কি মূল্য দিলো?
ছাত্রদলের ভবিষ্যত কয়েক যুগে ১জন ইসহাক সরকার বানাতে পারবেন?
অথচ একটি সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র না হওয়ার অযুহাতে তাকে বঞ্চিত করেছেন তার ন্যায্য পাওনা থেকে।
আর এখন আবার বয়সের অযুহাতে সড়িয়ে দিলেন।
আবার আল মেহেদী তালুকদারের মতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজপথ প্রকম্পিত করা নেতারা আজ আপনাদের কাছে পরিত্যাক্ত হচ্ছে বিবাহিত অযুহাতে।
আবার আওয়ামী ঘরানার দুদিকে পা দিয়ে চলা নেতাদেরকে ঠিকই সম্মানিত করা হচ্ছে।
বলার কিছুই নেই, শুধু দেখেই যাচ্ছি।
আর দেখার ফাকে ছোট নিকৃষ্ট একজন মানুষ হিসেবে বলে যাই, দলের চেয়ারপার্সন বন্দী, দলও এখন ক্ষমতায় নেই, সেদিকটা একটু লক্ষ রাখবেন, এখন বানিজ্য করার সময় নয়।
প্রকাশক ও সম্পাদকঃ মোঃ পলাশ শিকদার