মমিনুল ইসলামঃ বিদেশ যাত্রার শুরুতেই আসে পাসপোর্ট এর পর মেডিকেল করার জটিলতা। ঢাকা সহ উত্তর এবং দক্ষিণ অঞ্চলের সব লোকজন আসে মেডিকেল করতে ঢাকা গুলশান নতুন বাজার গামকা অফিসে। প্রতিদিনই কমবেশি লোক জড়ো হয় মেডিকেল করানোর জন্য।অভিযোগ উঠে আসে সেখান থেকেও “গামকা” অফিসের বিরুদ্ধে।
১৩/১১/১৯ইং তারিখ রোজ মঙ্গলবার ভোগান্তির শিকার হয় শত শত মানুষ।অত্র তারিখের দুই তিন দিন আগে থেকেই শুরু হয় যাত্রীদের ভোগান্তি ঝামেলা।মেডিকেল কৃত লোকজন নিদিষ্ট টাকার থেকে বেশি টাকা দিয়েও পাচ্ছে না মেডিকেল স্লিপ।এই নিয়ে অভিযোগ উঠে আশে “গামকা” অফিসের কর্মরত লোকদের ওপর।
ভোগান্তির শিকার ব্যক্তিরা জানান তারা অধিক পরিমাণে টাকা জমা দিয়েছে অনেক আগে।তাদেরকে মেডিকেল স্লিপ সহ দেয়া হচ্ছে না পাসপোর্ট।সব কিছু তারা আটকে রেখেছে।
তারা আরো জানায় অনেক লোক নিজ পকেটের টাকা দিয়ে দুইদিন যাবত অবস্থান করছে সেখানে।তারা “গামকা” অফিসেই শুয়ে বসে সময় কাটাচ্ছে আশেপাশে কোনো আত্মীয় না থাকায়।
অন্যদিকে “গামকা” অফিস কর্মরত লোকদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা জানায় তাদের অফিস নেটওয়ার্কিং সার্ভারের সমস্যার জন্য এমনটা হয়েছে।তারা এই ব্যাপারে ব্যবস্থা নিবে অতি শিগগিরই।অফিস কর্মকর্তা আরো জানায় চলতি দিন বেলা ১টার মধ্যেই যাত্রীদের সব টাকা এবং পাসপোর্ট ফিরিয়ে দেয়া হবে।পরবর্তীতে সার্ভার ঠিক হলে যাত্রীদের ফোনের মাধ্যমে মেডিকেলের জন্য জানিয়ে দেয়া হবে।
হয়রানির অভিযোগ সম্পর্কে ভুক্তভোগীদের কাছে জানতে চাইলে তারা আরো জানায় যে অবহেলাই মূল কারণ এই হয়রানির।তারা অনেক নিন্দা প্রকাশ করেন “গামকা” অফিস এবং অফিস কর্মরত লোকজনদের বিরুদ্ধে।তারা এই ব্যপারে সঠিক সিদ্ধান্ত চায়।