নিউজ ডেস্কঃ করোনাভাইরাসের প্রকোপে কাবু নিত্যপণ্য বাজারের অস্থিরতা দূর করতে গত রবিবার থেকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ১০ টাকার চাল বিক্রি কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার।
এই চাল বিক্রি করা হচ্ছে স্বল্প আয়ের মানুষের কাছে। জাতীয় পরিচয়পত্র দেখিয়ে একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ ৫ কেজি চাল কিনতে পারবেন।
১০ টাকা কেজি দরের এই চাল বাজারে আসার পর থেকেই কালোবাজারি থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ ওঠে।
এই চাল বিতরণে কেউ অনিয়ম করলে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরও থামছে না অনিয়ম এবং দুর্নীতি।
প্রতিনিয়তই আসছে অনিয়মের খবর। যেখানে পঁচা চাল থেকে শুরু করে মারা যাওয়া ব্যক্তির নামেও চাল আত্মসাৎ করার মত ঘটনা ঘটেছে।
ঘটনা নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার ১২ নং আমতলা রোয়াইলবাড়ী ইউনিয়নের। কেন্দুয়ার আরেক ডিলার হাবীবুর রহমান হাবীবের মাস্টার রোলে মিলল মৃত ব্যক্তির নামে চাল উত্তোলন।
নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার ১২ নং আমতলা রোয়াইলবাড়ী ইউনিয়নের খোলা বাজারে চাল বিক্রির ডিলার হাবীবুর রহমানের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে একই ইউনিয়নের চাপুর গ্রামের মৃত আঃ হামিদের নামে ১০ টাকা কেজি ধরের চাল উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে।