নিজস্ব প্রতিবেদক:
করোনার থাবায় থমকে গেছে গোটা বিশ্ব।
ব্যাপক চাপ পড়েছে বিশ্বের সব দেশের প্রায় সব সেক্টরেই। বাংলাদেশও নেই এর বাইরে।
ঘরবন্দী হয়ে আছে গোটা দেশের প্রায় সকল মানুষ।
এদিকে রমজানের বিদায়ী মুহুর্ত যতই ঘনিয়ে আসছে, ঈদের বার্তা ততই যেন ঘনত্ব পাচ্ছে জনসাধারণের মধ্যে।
তাই তো লক ডাউন অমান্য করেই পছন্দের কেনাকাটা সারতে কেউবা চুপিসারে আবার কেউ সম্মুখেই ভির জমাচ্ছেন শপিং মল কিংবা বিপনী বিতানগুলোতে।
নারায়নগঞ্জের সোনারগাঁয়েও তালতলা, নয়াপুর, কাঁচপুরের বিভিন্ন শপিং মলগুলোতেও কখনো কখনো দেখা গেছে একই চিত্র।
তবে প্রশাসনের কড়া নজরদারির মধ্যে স্বাস্থ্য বিধি অমান্য করে কেউ ই পাচ্ছে না পার।
সামাজিক দুরত্ব কিংবা প্রচলিত স্বাস্থ বিধি ও প্রশাসনের নির্দেশ অমান্য করে যারাই খুলছেন দোকান কিংবা বিপনী বিতান আর যারাই আসছেন কেনাকাটা করতে, উভয়কেই দৌড়াতে হচ্ছে পুলিশের ভয়ে।
প্রশাসনের অনুপস্থিতিতে মাঝে মাঝে যদিও দোকান খোলা রাখছেন দোকানীগন,
কিন্তু প্রশাসন কিংবা পুলিশের উপস্থিতি টের পেলেই সাটার নামিয়ে সম গতিতে দৌড়ে পালাতে মারিয়া হয়ে যাচ্ছে ক্রেতা বিক্রেতা একসাথে।
এভাবে প্রতিদিনই প্রশাসনের সাথে চোর পুলিশ খেলা চলছে জনতার।
বিপনী বিতানগুলোও দৌড় দেবার অভিনব পদ্ধতি ও প্রস্তুতি আগে থেকেই নিয়ে রাখে।
স্থানীয় সচেতন মহলের মতে, এমন প্রস্তুতি যদি করোনা থেকে বাঁচার জন্য এরা করতো, তাহলে হয়তো সোনারগাঁয়ের পরিস্থিতি অন্যরকম হলেও হতে পারতো।