নিজস্ব প্রতিবেদনঃ- বন্দর উপজেলার ৫ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে নির্বাচনী উত্তাপ ততই বেড়ে চলেছে। এর মধ্যে আলোচিত ইউনিয়ন ধামঘড়ে নৌকার বিরুদ্ধে অন্যকোন দলের দলীয় প্রার্থী না থাকলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ধামগড়ের সাবেক প্রয়াত ৩ বারের সফল চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আয়নাল হক সাহেবের পুত্র কামাল হোসেন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন।
নির্বাচনে টেলিফোন মার্কায় স্বতন্ত্র হিসেবপ অংশ গ্রহণ করলেও ইউনিয়নে প্রচার প্রচারনা খুবই কম।আর এ নিয়ে গতকাল কামাল হোসেন সাংবাদিক সাথে কথা বলেন।এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন- বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করে শেখ হাসিনার আঃলীগের নীতি আদর্শ ধারন করি বলেই বর্তমানে ধামগড়ে যে প্রহসনের নির্বাচন তারা করতে চেয়েছিলো তাদের বিরুদ্ধে ধামগড় বাসীর পক্ষে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছি।ওরা আমার প্রচার প্রচারনা করতে দেয় না।আমার মাইকে কেরে নেয় বিভিন্ন যায়গায় আমার পোস্টার ছিড়ে আগুন ধরিয়ে দেয়,হামলা মামলার হুমকি দেয়। আর এ জন্যই আমি প্রচারনা করতে পারছি না।আমি মাননীয় এমপি আমার রাজনৈতিক গুরু সেলিম ওসমান সহ নির্বাচন পরিচালনায় নিয়োজিত সকল সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের উদ্দেশ্য বিনীত অনুরোধ করবো ধামগড়ে নির্বাচনী পরিবেশ তৈরি করতে।ওরা তো নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছে।আমি সতন্র। আসুন আমরা এক সাথে বসে থাকি কোন প্রভাব বিস্তার না করে নির্বাচন করি।দেখি কার জনপ্রিয়তা কত।
আমি ধামঘড় বাসীকে আহবান করবো আপনারা সবাই ১১ তারিখে আমার মার্কা টেলিফোন মার্কায় ভোট দিবেন।আমাকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিবেন।
এব্যপারে মাসুৃম আহম্মেদ চেয়ারম্যান এর নৌকা সমর্থকদের সাথে আলাপ করলে তারা বলেন- ধামঘড়ে আঃলীগ -জাতীয় পার্টির যৌথ মার্কা নৌকা।এমপির মার্কা নৌকা।নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত জেনে জনগনের সহানুভূতি নেয়ার চেষ্টা করছে প্রতিপক্ষ।
তবে ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে সরেজমিনে কয়েকজন সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেছে- নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হলে কামাল হোসেন মাঠে থাকতে পারলে নৌকার জয়,সহজ হবে না। নির্বাচন আদৌ সুষ্ঠু হবে কিনা এব্যপারেও অনেকে সন্দেহ প্রকাশ করে।
সরে জমিন জরিপ করে প্রতিবেদন করা উচিৎ,দেয়াল ঘড়ি মার্কা রয়েছে।