ব্যক্তিগতভাবে আনন্দ-উল্লাসে অর্থ ব্যয় না করে বৃক্ষরোপণ ও অসহায় শিশু-কিশোরদের ভোজনের ব্যবস্থা সহ জনকল্যাণে নানারকমের উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকেন। তরুণ ও ছাত্র সমাজের মনে এভাবেই জায়গা করে নিয়েছেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাবেক সহ সম্পাদক, সোনারগাঁও উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও নারায়গঞ্জ জেলা শাখা শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবু কাউসার আহমেদ।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি রাজিবুল ইসলাম বাপ্পি ‘র এর নির্দেশ অনুযায়ে অনবরত তার মেধা, শ্রম ও জনসেবার মধ্য দিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাপী বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন।
আবু কাউসার আহমেদ বেশ কয়েকবছর আগে সোনারগাঁ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হাসান রাশেদ ও সাধারণ সম্পাদক রাসেল মাহমুদের নির্দেশনায় রাজনীতি করার স্বপ্ন নিয়ে তাদের হাত ধরে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে আসেন। শুরু থেকেই ছাত্রলীগের সকল কার্যক্রম আদর্শ ও নিষ্ঠার সাথে পালনের পাশাপাশি দেশ, সমাজ ও জনগনের কল্যাণে ধারাবাহিকভাবে অনবরত কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমান এই স্বার্থপরতার যুগে তিনি প্রতিনিয়ত সুবিধাবঞ্চিত ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সর্বমহলে সুনাম ও প্রশংসা কুড়িয়ে নিয়েছেন।
জানা যায়, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সংগ্রামী সভাপতি রাজিবুল ইসলাম বাপ্পি’র স্নেহধন্য এই শিষ্য আবু কাউসার আহমেদ কে বেশ যত্ন সহকারে আদর্শিক সুশিক্ষা দিয়ে রাজনীতিতে গড়ে তুলছেন।
রাজিবুল ইসলাম বাপ্পি ‘র দিক নির্দেশনায় আবু কাউসার আহমেদ তরুণ সমাজকে বিভিন্ন সামাজিক অপরাধ থেকে দূরে রাখতে প্রতিনিয়ত তাদেরকে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি চর্চায় উৎসাহী করে তোলার পাশাপাশি তাদেরকে সমাজ ও জনকল্যাণে কাজ করার অনুপ্রেরণা যুগিয়ে যান।
জনকল্যাণে কাজ করা ছাড়াও তিনি সবসময় দল ও দেশের বিষয়ে বিন্দুমাত্র আপোষ না করে যেকোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে সর্বদা প্রতিবাদী ভূমিকা পালন করেন।
আবু কাউসার আহমেদ অসংখ্য জনকল্যাণমুখী কাজের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে করোনা কালীন সময় নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে প্রতিনিয়ত মানুষের কল্যাণে কাজ করেছেন, প্রতিবছর পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরে অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষকে নতুন পোষাক উপহার দেয়া, রমজান মাসে অসহায়দের খাদ্য সামগ্রী দেয়া।