নিজস্ব রিপোর্টার
ঢাকা শহরের বর্তমানে সিটিং নামের চিটিং ব্যবসা করছে সিটিং পরিবহন।
অসংখ্য পরিবহন সাধারণ জনগণের গলা কেটে তারা নিচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়া।
যেখানে একটি সিটিং গাড়িতে থাকার কথা নির্দিষ্ট পরিমাণ যাত্রী।
সেখানে দাঁড় করিয়ে নেওয়া হচ্ছে অসংখ্য যাত্রী।
দাঁড় করিয়ে নেওয়ার পরও নেওয়া হচ্ছে না কম ভাড়া নেওয়া হচ্ছে সেটিং ভাড়া।
একজন সাধারণ লোক তরুনীর সাথে আলাপ করে জানতে পারি প্রতিদিনই বসুন্ধরা যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে থেকে সে গাড়িতে ওঠে নামে খিলক্ষেতে ।
একটি লোকাল গাড়ির ভাড়া গাড়ির ভাড়া পাঁচ টাকা ।কিন্তু এ ধরনের গাড়িগুলোতে উঠলে দেওয়া লাগে 10 টাকা?
সাধারন জনগনের মনে একটাই প্রশ্ন 10 টাকা দিব তবে গাড়ি কেন ছিটিং নয়?
এ ধরনের প্রতারণা প্রতিনিয়তই করে চলেছে রাজধানীর বেশ কিছু গণপরিবহন। শুধু যে এ ধরনের পরিবহনগুলোর করছে তা না প্রতিটা রুটেই চলছে এ ধরনের অরাজকতা।
সিটিং নামের চিটিং ব্যবসা কবে বন্ধ হবে এটাই সাধারণ জনগণের প্রশ্ন?
অনাবিল ,সালসাবিল, রাইদা, ভিক্টরি ক্লাসিক,আকাশ, নামের বেশ কিছু পরিবহন তাদের নিজের ইচ্ছে মত যাত্রীদেরকে হয়রানি করে ডাকাতি করে নিচ্ছে ভাড়া ।
কেউ ভাড়া কম দিতে চাচ্ছে তখনই তারা সেটিং এর দোহাই দিয়ে বসে আছে বলে জানান এক ভুক্তভোগী যাত্রী।
আরেক জন যাত্রীর কাছ থেকে জানা যায় যদি গাড়িটি সিটিং হবে তাহলে লোকাল যাত্রী কেন এত দাঁড়িয়ে থাকবে গাড়ি তে?
এটি হল ঢাকা শহরের একটি সিটিং গাড়ি নাম যার আকাশ পরিবহন দাঁড়িয়ে থাকা সকলের কাছ থেকে নেওয়া হয়েছে চিটিং ভাড়া।
অথচ সবাই আছে দাঁড়িয়ে সাধারণ জনগণ প্রশাসনের সাহায্য চায়।
এ ধরনের কর্মকাণ্ড সাথে তারা প্রতিবাদ করতে গেলে প্রতিনিয়ত তারা হয়রানির শিকার হয় ।
গাড়ি থেকে ফেলে দেয় তাদের পাঠিয়ে দেওয়া হয় মৃত্যুর কোলে দেখার যেন কেউ নেই।
সিটিং নামের চিটিং ব্যবসা কবে বন্ধ হবে পরিবহনের এটাই সাধারণ জনগণের প্রশ্ন?
5 টাকার ভাড়া কেন 10 টাকা নেয়া হচ্ছে দেখার মত যেন কেউ নেই চারিদিকে শুধুই হাহাকার জানালেন এক ভুক্তভোগী পথচারী।
সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন সাধারণ জনগন।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিভিন্ন সময় তা প্রচার হলেও বন্ধ করা সম্ভব হচ্ছে না আজও।
এমনটাই জানালেন গণপরিবহনে যাতায়াত করা অসংখ্য যাত্রী।
এজন্য প্রশাসন এবং সরকারের উদ্যোগ সবার আগে নিতে হবে।