নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুকুল ইসলাম রাজিব মামলার আসামি হয়ে পরিবার পরিজন ছেড়ে এখন ফেরারী জীবন যাপন করছেন।
কোথায় কিভাবে আছেন তা জানে না তার রাজনৈতিক কর্মী ও কাছের অনেকেই।
নিজের বিবেবেকের কাছে নিজেকে নিরপরাধ ভাবলেও তিনি মনে করেন রাজনীতিটাই বুঝি তার অপরাধ।
আজ সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে তিনি তার ফেইসবুক ওয়ালে এ সম্পর্কে আক্ষেপ করে লিখেন,
ছেলে তাসিন বলে বাবা কোথায় তুমি কবে আসবে?মেয়ে মার্ঝিয়া বলে বাবা তোমাকে ছাড়া ভাল লাগেনা, আম্মা বলে অনেক কস্টে আছি তোমাকে ছাড়া,বাবা নির্বাক,স্ত্রী বলে কি করবে এ পথ যে তুমি নিজেই বেছে নিয়েছ,যেখানেই থাক ভাল থেকো আল্লাহ হেফাযত করবেন। কোন অন্যায়,অপরাধ না করে বারবার অপরাধী বানিয়ে মামলার যন্ত্রণা আর সহ্য হয়না।এ অবস্থা শুধু আমার নয় আমার মত লক্ষ লক্ষ কর্মীর।মনকে কিছুতেই মানাতে বা বোঝাতে পারিনা অপরাধ কি? শেষে খুজে পেলাম উত্তর! রাজনীতি করাই আমার অপরাধ আর মেনেও নিলাম তাহলে ত আমি অনেক বড় অপরাধী।
আর যারা এই পবিত্র কাজগুলো করছেন বিবেকের কাছে দায়বদ্ধ না থাকলেও একজায়গায় ঠিকই লেখা হচ্ছে। জবাবদিহি সেখানে করতেই হবে।
কোথায় কিভাবে আছেন তা জানে না তার রাজনৈতিক কর্মী ও কাছের অনেকেই।
নিজের বিবেবেকের কাছে নিজেকে নিরপরাধ ভাবলেও তিনি মনে করেন রাজনীতিটাই বুঝি তার অপরাধ।
আজ সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে তিনি তার ফেইসবুক ওয়ালে এ সম্পর্কে আক্ষেপ করে লিখেন,
ছেলে তাসিন বলে বাবা কোথায় তুমি কবে আসবে?মেয়ে মার্ঝিয়া বলে বাবা তোমাকে ছাড়া ভাল লাগেনা, আম্মা বলে অনেক কস্টে আছি তোমাকে ছাড়া,বাবা নির্বাক,স্ত্রী বলে কি করবে এ পথ যে তুমি নিজেই বেছে নিয়েছ,যেখানেই থাক ভাল থেকো আল্লাহ হেফাযত করবেন। কোন অন্যায়,অপরাধ না করে বারবার অপরাধী বানিয়ে মামলার যন্ত্রণা আর সহ্য হয়না।এ অবস্থা শুধু আমার নয় আমার মত লক্ষ লক্ষ কর্মীর।মনকে কিছুতেই মানাতে বা বোঝাতে পারিনা অপরাধ কি? শেষে খুজে পেলাম উত্তর! রাজনীতি করাই আমার অপরাধ আর মেনেও নিলাম তাহলে ত আমি অনেক বড় অপরাধী।
আর যারা এই পবিত্র কাজগুলো করছেন বিবেকের কাছে দায়বদ্ধ না থাকলেও একজায়গায় ঠিকই লেখা হচ্ছে। জবাবদিহি সেখানে করতেই হবে।